The 2-Minute Rule for বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব

স্ক্রিনশট নেওয়ার নিয়ম

রিসার্চ থেকে প্রাপ্ত কীওয়ার্ডকে আর্টিকেলে যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। আর্টিকেলে কীওয়ার্ডের ঘনত্বকে বলা হয় কীওয়ার্ড ডেনসিটি

সঠিকভাবে আর্টিকেল রাইটিং পদ্ধতি জানা থাকলে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন আপনিও। ক্যারিয়ার বলতে আমরা এখনও সেই পুরোনো ধারনাকে আকড়ে ধরে আছি। যেমনঃ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, এ্যাডভোকেট কিংবা বিসিএস ক্যাডার। এগুলোর যেকোন একটা না হতে পারলে, আমাদের লাইফটাই ব্যর্থ। কিন্তু ইন্টারনেট প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা আমাদের যেকোন প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারি।

চিন্তার কোন কারন নাই। অনেক ওয়েবসাইট বা কমার্শয়াল ব্লগ রয়েছে যেখানে বিগিনারদের জন্য ভালো সুযোগ আছে ।

নিচে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং শেখার জন্য একটি মডেল গাইডলাইন দেয়া হলো যা বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করা ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে-

বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট রাইটিং ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য জানা প্রয়োজন

তবে, আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা কন্টেন্ট রাইটিং এর বিষয়ে ভালো করে জানে না। এজন্য আমি নিজে সম্পর্ন সুন্দর করে বুঝিয়ে দিবো কন্টেন্ট রাইটিং কি। তাছাড়া আমি আরো কিছু কন্টেন্ট রাইটিং টিপস অবশ্যই দিবো, যাতে আপনারা সহজে শিখতে পারেন।

এই কাজটি মোটেও করা উচিত না, কারণঃ সোর্স ওয়েবসাইটের মালিক ছবি ডিলিট করে দিলেই আপনার লেখা আর্টিকেলে আর read more ছবি দেখাবে না। আশা করছি বাংলা আর্টিকেল লেখার এই নিয়মটি বুঝতে পেরেছেন।

এই বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার কোর্সটি ০৭ দিনের এবং এই ০৭ দিনের মধ্যেই শেখানো হবে কিভাবে পোস্ট লিখতে হয়, পোস্ট লিখার নিয়মকানুন ও কিভাবে পোস্ট জমা দিয়ে হয় আমাদের ওয়েবসাইটে। প্রতিদিন ইচ্ছেমত সময়ে কয়েক ঘণ্টা প্র্যাকটিস করেই ০৭ দিনের মধ্যে কোর্সটি শেষ করতে পারবেন। (যদিও অনেকে ২/৩ দিনেই কোর্স শেষ করে ফেলে)

কন্টেন্ট রাইটিং এর একটি পার্ট আর্টিকেল রাইটিং। কোন নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য আমরা কোন বই, পত্রিকা, ম্যাগাজিন অথবা অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে যে লেখা বা টেক্সট, অডিও, ভিডিও, ইমেইজ পড়ি ও দেখি সেগুলো হচ্ছে কনটেন্ট। কন্টেন্ট অনলাইন বা অফলাইন দুই ধরনের হতে পারে। অনলাইন কন্টেন্টগুলোকে ডিজিটাল কন্টেন্টও বলা হয়। ডিজিটাল কন্টেন্ট গুলোর মধ্যে রয়েছে-

এই পোস্টে বাংলা বা ইংরেজি আর্টিকেল লিখার নিয়ম শিখতে পারবেন। শুরুতে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং টিপস দেখানো হবে। আর শেষে এডভান্স কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় উদাহরণসহ উল্লেখ করা হবে।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ছাত্ররা বিভিন্ন একাডেমিক বই অথবা ই-বুক থেকে আইডিয়া নেয়, সেক্ষত্রে অথরকে লেখার শেষে উপযুক্ত ক্রেডিট দিতে হবে।

দুই থেকে তিন হাজার ওয়ার্ড লিখা ইম্পসিবল সর্বনিন্ম কত ওয়ার্ড লিখা যাবে।

এসইও ফ্রেইন্ডলি বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর গুরুত্ব

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *